ঘরে বসে ইন্টারনেটে আয় বা অনলাইনে কাজ এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। চাকরির চেয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিয়ে অনেকেই এখন ঝুঁকছেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে। গত কয়েক বছরে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং ক্ষেত্রটি দ্রুতগতিতে জনপ্রিয় হয়েছে। যুক্তরাজ্যের ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টের এক জরিপে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে ২০০৮ সালের তুলনায় ১২ শতাংশ ফ্রিল্যান্সার বেড়েছে। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইল্যান্স, ওডেস্ক ও ফ্রিল্যান্সার। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পোস্ট করার হারও বেড়েছে।
990x90-aliexpress
Showing posts with label FACE BOOK- ফেসবুক থেকে আয়. Show all posts
Showing posts with label FACE BOOK- ফেসবুক থেকে আয়. Show all posts
Friday, March 28, 2014
FACE BOOK-1 /ফেসবুক থেকে আয়
FACE BOOK-1 /ফেসবুক থেকে আয়
ফেসবুকের আয়
ফেসবুক নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছূ নেই। সবচেয়ে জনপ্রিয় সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট, ইচ্ছে করলে যে কোন সময় নিজের নাম লিখিয়ে সদস্য হতে পারেন, অল্প কথায় আপনার বক্তব্য প্রকাশ করতে পারেন, ছবি সেখানে রেখে অন্যদের দেখাতে পারেন। এর মাধ্যমে অন্য ফেসবুক সদস্যদের সাথে বন্ধুত্ব গড়তে পারেন। যাকে পছন্দ তারজন্য লাইক বাটনে ক্লিক করবেন। বেশি বন্ধু বিষয়টিকে কৃতিত্ব হিসেবে দেখা হয়। বিখ্যাত ব্যক্তিদের অনেকের রয়েছে লক্ষ লক্ষ বন্ধু।
আপনার ফেসবুকের বন্ধুর সংখ্যাকে ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বলা হয় ফেসবুকের ব্যবহারকারী ৭০ কোটি। কাজেই বড় ধরনের সুযোগ সেখানে রয়েছে।
প্রথম কথা, আপনার বন্ধু বেশি এই কারনে ফেসবুক আপনাকে টাকা দেবে না। আপনাকে আয় করতে হবে একে প্রচার কাজে ব্যবহার করে। কি কি পদ্ধতিতে সেটা করা যায় জানা যাক।
. আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার এর মত সাইট দেখেন সেখানে অনেকে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে অত সংখ্যক ফেসবুক
(কিংবা টুইটার) ভক্ত চাই। অনেক সময় নির্দিষ্ট করে আমেরিকার কথা উল্লেখ করা হয়। আপনার যদি সেই পরিমান বন্ধু থাকে তাহলে আপনি সেখানে নিজের নাম লেখানোর অর্থ আপনার বন্ধুদের নাম লেখানো। আপত্তিকর শোনাতে পারে, আপনার বন্ধুদের নাম তারকাছে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করা। আপনার বন্ধু যত বেশি আয় তত বেশি।
. এফিলিয়েটে মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা। আপনি কোন প্রতিস্ঠানের এফিলিয়েশন নেবেন। তাদের পন্য বা সেবার কথা লিংকসহ উল্লেখ করবেন আপনার ফেসবুক পেজে। কেউ সেখানে ক্লিক করে সেই সেবা নিলে বা কিছু কিনলে আপনি অর্থ পাবেন। অনেক ক্ষেত্রে কেউ ক্লিক করলেই আপনি অর্থ পাবেন। ক্যাশ-ক্লিক নামে একটি সফটঅয়্যার রয়েছে ফেসবুকে যা পিটিসি হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
. কিছু বিক্রি করা। ফেসবুক পেজ যেহেতু প্রচারের যায়গা হিসেবে ব্যবহার করা যায় সেহেতু তার মাধ্যমে প্রচার করে কিছু বিক্রি করা যেতেই পারে। যারা অর্থ দিয়ে ফেসবুক বন্ধু কেনেন তারাও এই উদ্দেশ্যেই কেনেন।
. নিজস্ব ওয়েবসাইটের সাথে ফেসবুক ব্যবহার করে ওয়েবসাইটের প্রচার বাড়াতে পারেন। হয়ত লক্ষ্য করেছেন প্রতিটি ওয়েবসাইট ফেসবুকে একটি পেজ ব্যবহার করেন প্রচারের কাজে। আর প্রচারেই প্রসার।
ফেসবুকের জন্য সফটটঅয়্যার তৈরী করে বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এজন্য আপনাকে কিছুটা প্রোগ্রামিং জানতে হবে, তবে ভয় পাবেন না। শুধুমাত্র ইন্টারনেট ব্যবহার করেই জানার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু পাবেন। বহু ওয়েবসাইট রয়েছে শেখানোর জন্য।
আয়ের পদ্ধতি যাই হোক না কেন, আপনার প্রথম প্রয়োজন ফেসবুক একাউন্ট এবং সেখানে যথেষ্ট পরিমান বন্ধু। যদি এখনও সেটা না থাকে আপাতত এখান থেকেই শুরু করুন।
আর যদি ফেসবুক একাউন্ট থাকে তাহলে এখান থেকে আয় শুরু করুন।
By Uzzal Malake
Subscribe to:
Posts (Atom)