Showing posts with label Video Editing-ভিডিও এডিটিং. Show all posts
Showing posts with label Video Editing-ভিডিও এডিটিং. Show all posts

Monday, March 31, 2014

Video Editing-এডবি প্রিমিয়ারে ক্রোমা কি


এডবি প্রিমিয়ারে ক্রোমা কি (ব্লু-স্ক্রিন ভিডিও) ব্যবহার
ব্লু-স্ক্রিন কিংবা গ্রিন স্ক্রিন ভিডিও হচ্ছে যে ভিডিও করার সময় পেছনে নীল বা সবুজ রঙের পর্দা রাখা হয়। এরপর এই ভিডিওকে অন্য ভিডিওর সামনে রেখে ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া হয়। যেমন একজন মানুষ তলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পাশের ছাদে যাচ্ছে, এটা আসলে দুটি ভিডিও একসাথে করে করা। একটিতে বিল্ডিং এর ছাবি, অপরটি ব্লু-স্ক্রিনের সামনে লাফ দেয়ার ছবি।

সাধারনত নীল কিংবা সবুজ রং ব্যবহার করা কারন এই রং সহজে ভালভাবে বাদ দেয়া যায়। এই পদ্ধতির নাম আসলে ক্রোমা কি। ক্রোমা অর্থ রং, তারঅর্থ আপনি ইচ্ছে করলে অন্য রংকেও বাদ দিতে পারেন। প্রিমিয়ারে কাজটি কিভাবে করবেন জেনে নিন।
এখানে নদীতে একটি নীকার ছবি এবং একটি ব্লু-স্ক্রিন বিষ্ফোরনের ভিডিও  একসাথে করা হচ্ছে;
.          ফুটেজগুলি প্রিমিয়ারে ইমপোর্ট করুন।
.          যে ভিডিওকে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করবেন তাকে Video 1 ট্রাকে রাখুন
.          ব্লু-স্ক্রিন ভিডিওকে Video 2 ট্রাকে (ব্যাকগ্রাউন্ড ভিডিওর ওপরের ট্রাকে) রাখুন।

.          ফিল্টার মেনু থেকে Chroma Key ফিল্টার ড্রাগ করে ব্যবহার করুন ব্লুস্ক্রিন ভিডিও ক্লিপের ওপর।
.          Effects Control Panel থেকে Color অংশ থেকে কালার পিকার ক্লিক করুন এবং ভিডিও নীল রঙের ওপর (অথবা অন্য যে রং বাদ দিতে চান) ক্লিক করুন। সাথেসাথে সেই রংটি ট্রান্সপারেন্ট হবে।
.          Similarity অংশ থেকে মান বাড়ান। আরো বেশি পরিমান রং বাদ যাবে।
.          প্রয়োজনে Blend, Threshold, Cutoff ইত্যাদি পরিবর্তন করে ব্লু-স্ক্রিন ক্লিপ থেকে যে রং বাদ দিতে চান সেটা নিখুতভাবে বাদ দিন।
.          প্রয়োজনে ব্লু-স্ক্রিন ভিডিওকে যায়গামত সরিয়ে নিন।

কাজ কতটা নিখুত হবে সেটা নির্ভর করে ব্লু-স্ক্রিন ভিডিওর নীল রং কতটা নিখুত তার ওপর। যদি সমভাবে নীল রং থাকে (অথবা অন্য কোন সলিড কালার) তাহলে এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই ভাল ফল পাওয়া যাবে। ব্লুস্ক্রিন ভিডিও তৈরীর সময় এদিকে লক্ষ্য রাখুন।


By Uzzal Malake

Video Editing-এর জন্য এডিয়াস কেন ব্যবহার করবেন


Edi us : ভিডিও এডিটিং এর জন্য এডিয়াস কেন ব্যবহার করবেন
নন লিনিয়ার ভিডিও এডিটিং এর ক্ষেত্রে জনপ্রিয় সফটঅয়্যার খুব কম নেই। এদের মধ্যে বিপুল প্রতিযোগিতা। ব্যবহারকারীকেও তাই রীতিমত সমস্যায় পরতে হয় সফটঅয়্যার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে। মুল যে বিষয়গুলি নিয়ে ভাবতে হয় তা হচ্ছে;
.          হার্ডঅয়্যার কম্পাটিবিলিটি
উচুমানের ভিডিও এডিটিং সফটঅয়্যারের জন্য বিশেষ হার্ডঅয়্যার প্রয়োজন হয়। যা এতটাই দামী যে ব্যক্তি তো বটেই, ছোট কিংবা মাঝারী প্রতিস্ঠনের পক্ষেও ব্যবহার করা সম্ভব হয় না।
.          কাজের সহজতা
ভিডিও এডিটিং কাজে যত বেশি সুবিধে দেয়া হবে, ব্যবহারকারীর পছন্দমত সবকিছু করার ব্যবস্থা রাখা হবে, অটোমেটেড ব্যবস্থা তত কমে আসবে। ফলে তার ব্যবহার তত জটিল হয়ে দাড়াবে। একারনেও কিছু সফটঅয়্যার সাধারন ব্যবহারকারীদের নাগালের বাইরে থেকে যায়।
.          দাম এবং সহজতার সমতা
একদিকে হার্ডঅয়্যারের প্রয়োজন কমানো অনদিকে সহজে ব্যবহারের সুযোগ এনে দেয়া এই পর্যায়ের সফটঅয়্যার। পেশাদার ভিডিও নির্মাতা থেকে শুরু করে সৌখিন ব্যবহারকারীরা এগুলি ব্যবহারের সুযোগ পান।
.          সকলের জন্য ভিডিও এডিটিং সফটঅয়্যার
কনজুমার লেভেল ভিডিও এডিটিং সফটঅয়্যারগুলি এই পর্যায়ের। মুলত যারা নিজে ভিডিও করেন তারা এগুলি ব্যবহার করেন।

বাস্তব ব্যবহারের দিক থেকে দেখলে প্রথম দুটি ধরনের সফটঅয়্যার ব্যবহার করেন মুলত মুভিমেকার কিংবা উচুমানের ভিডিও নির্মাতারা। ফাইনাল কাট প্রো কিবা এভিড এই পর্যায়ের সফটঅয়্যার। কনজুমার লেভেল সফটঅয়্যারের সংখ্যা অনেক। প্রিমিয়ার এলিমেন্ট থেকে শুরু করে কোরেল, সাইবারলিংক, পিনাকল/এভিড প্রত্যেকেরই এই পর্যায়ের সফটঅয়্যার রয়েছে। আর তৃতীয় স্থানের এডবি প্রিমিয়ারের পাশাপাশি রয়েছে গ্রীনভ্যালীর সফটঅয়্যার এডিয়াস।
প্রশ্ন করতে পারেন এত জনপ্রিয় এডবি প্রিমিয়ার থাকতে অন্য সফটঅয়্যার নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে কেন ?
কারন এতে প্রিমিয়ারের সব সুবিধে পাওয়া যাবে, মোটামুটি মানের কম্পিউটারে ব্যবহার করা যাবে এবং এর ব্যবহার তুলনামুলক সহজ। যে কারনে টিভি প্রোগ্রাম নির্মাতা থেকে শুরু করে বিয়ের ভিডিও নির্মাতা সকলেই এই সফটঅয়্যার ব্যবহার করেন।
এর পেছনে রয়েছে ক্যানোপাস নামের বিখ্যাত হার্ডঅয়্যার নির্মাতা। কাজেই হার্ডঅয়্যার কিংবা প্লাগ-ইন সফটঅয়্যার সবদিকেই কিছু সুবিধে রয়েছে এডিয়াসের। অন্তত ক্যানোপাসের এক্সপ্লোড কিংবা ভিডিও ইফেক্ট প্লাগইনের কথা যদি জানা থাকে তাহলে ধারনা করতে পারেন ক্যানোপাসের সমর্থন কতটা উপযোগি।
এডিয়াসের ভার্শন এর সাথে যে কথা যোগ করা হয়েছে তা হচ্ছে Edit anything বর্তমানের ডিজিটাল এসএলআর হোক কিংবা এভিডিএইচডি, এক্সডিক্যাম, ডিভিসিপ্রো হোক কিংবা ক্যানন এক্সএফ হোক, সরাসরি ব্যবহার করযাবে এই সফটঅয়্যারে। ট্রান্সকোড না করেই এইচ .২৬৪ ব্যবহার করা যায়।
সফটঅয়্যারের সাথেই রয়েছে ষ্ট্যাবিলাইজেশন, ভিডিও ইফেক্ট সহ নানা ধরনের কাজের জন্য প্রোডাড প্লাগইন। ভিএসটি অডিও প্লাগইন ইত্যাদি। ভিডিও কিংবা অডিও কোনটির জন্যই অন্য সফটঅয়্যারের খোজ করা প্রয়োজন হয় না। কাজেই ডিভিডি, ব্লুরে তৈরী করুন আর টিভির জন্য অনুষ্ঠান তৈরী করুন, এডিটিং এর সমস্ত কাজ করা যাবে এখানেই।
এডিটিং এবং পোষ্ট প্রোডাকসনে এডিয়াসের ব্যবহার ধারাবাহিকভাবে টিউটোরিয়াল হিসেবে তুলে ধরা হবে এই সাইটে।


By Uzzal Malake

Video Editing-ভিডিও ক্যাপচার


Edius: ইন্টারফেস পরিচিতি এবং কাজের নিয়ম ভিডিও ক্যাপচার, ইমপোর্ট ইত্যাদি
এডিয়াস ব্যবহার করে প্রফেশনাল ভিডিও থেকে শুরু করে সৌখিন ভিডিও সব ধরনের এডিটিং এর কাজ করতে পারেন। ক্যানোপাস এর প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং কার্ডের সাথে এই সফটঅয়্যার দেয়া হয়, কাজেই এর সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহ করার সুযোগ নেই। ভিডিও এডিটিং এর প্রথম কাজ ভিডিওকে সফটঅয়্যারের ব্যবহারযোগ্য করা। এডিয়াসে কাজটি কিভাবে করবেন জানা যাক।
বর্তমানের সব ক্যামেরাই রেকর্ড করে ডিজিটাল মিডিয়াতে, মেমোরী কার্ডে। সাধারন হ্যান্ডিক্যামই বলুন আর হলিউডে ব্যবহার করা সবচেয়ে উচুমানের ক্যামেরাই বলুন। এডিয়াস সরাসরিডিজিটাল এসএলআর অথবা ক্যামকোর্ডারের AVCHD, XDCAM, DVCPRO, XF সহ সব ধরনের ফরম্যাট ব্যবহার করে।
অন্যান্য উচুমানের এডিটিং সফটঅয়্যারের মত কাজ শুরু আগে ফুটেজ রাখার যায়গা ঠিক করে নিতে হয়। কাজটি যেভাবে করবেন;
.          এডিয়াস চালু করুন।
.          আপনার নিজস্ব প্রোফাইল থাকলে সেটা সিলেক্ট করুন। এখানে ডিফল্ট এডমিনিষ্ট্রেটর সিলেক্ট করা হচ্ছে।
.          New Project ক্লিক করুন।
.          প্রোজেক্টের জন্য নাম টাইপ করে দিন।
.          যে ফোল্ডার ব্যবহার করতে চান সেই ফোল্ডার সিলেক্ট করুন।
.          কোন ধরনের ভিডিও তৈরী করবেন বলে দেয়ার জন্য Customize অংশে টিক চিহ্ন দিন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন।
.          প্রিসেট লিষ্ট থেকে নির্দিস্ট প্রিসেট সিলেক্ট করুন।
.          OK বাটনে ক্লিক করুন।
এডিয়াসের মুল স্ক্রিন পাওয়া যাবে।

এডিয়াস ইন্টারফেস
ডিফল্ট এডিয়াস ইন্টারফেসে সাধারন মেনু ছাড়া ৪টি উইন্ডো রয়েছে।
.          প্রথমটি প্রিভিউ উইন্ডো। কোন ক্লিক সিলেক্ট করলে (লাইব্রেরী অথবা টাইমলাইনে) তার প্রিভিউ দেখা যাবে এখানে। কোন ক্লিপের শুরু এবং শেষের অংশ বাদ দেয়ার কাজ করা যাবে। ডিফল্ট এখানে সিলেক্ট করা ক্লিপের প্রিভিউ দেখা যায়। মেনু থেকে View – Dual Mode সিলেক্ট করে টাইমলাইন এবং লাইব্রেরী দুটি প্রিভিউ একসাথে দেখা যায়।
.          ওপরে ডানদিকে রয়েছে লাইব্রেরী। ক্লিপ ইমপোর্ট করার পর সেগুলি এখানে দেখযাবে। এছাড়া ক্লিপ ইমপোর্ট করার অপশন এবং ইফেক্ট ব্যবহারের জন্য ট্যাব রয়েছে এই উইন্ডোর নিচের অংশে।
.          নিচে ডানদিকে রয়েছে ইনফরমেশন উইন্ডো।
.          নিচে বামদিকে বড় অংশ জুড়ে টাইমলাইন। ক্লিপগুলি সাজানো, ইফেক্ট ব্যবহার, টাইমিং ঠিক করা ইত্যাদি কাজ করা হবে এখানে।
উইন্ডোগুলির যে কোনটি ইচ্ছে করলে (অথবা ভুল করে) ক্লোজ করা যায়। পুনরায় ডিফল্ট উইন্ডো ফিরে পেতে মেনু থেকে View – Window Layout - Normal কমান্ড ব্যবহার করুন।

ফুটেজ ইমপোর্ট করা
আপনি দুভাবে ফুটেজ ইমপোর্ট করতে পারেন। ক্যামেরাকে সরাসরি ইউএসবি পোর্ট লাগাতে পারেন, অথবা ফায়ারঅয়্যার পোর্ট ব্যবহার করে ক্যাপচার করতে পারেন। এবং অবশ্যই মেমোরী কার্ড থেকে কপি করতে পারেন।
ইউএসবি কেবল ব্যবহার করে ইমপোর্ট
.          ইউএসবি কেবল ব্যবহার করে ক্যামেরাকে কম্পিউটারের সাথে সংযোগ দিন।
.          লাইব্রেরী উইন্ডোতে নিচের দিকে Source Browser ট্যাব ক্লিক করুন।
ক্যামেরা ঠিকভাবে সংযুক্ত হলে একটি ড্রাইভ হিসেবে ক্যামেরাকে দেখা যাবে।
.          ড্রাইভটি সিলেক্ট করুন। ফুটেজগুলি দেখা যাবে।
.          যে ফুটেজগুলি ইমপোর্ট করতে চান সেগুলি সিলেক্ট করুন। কন্ট্রোল কি চেপে একাধিক ক্লিপ সিলেক্ট করা যাবে। কোন ক্লিপের প্রিভিউ দেখার জন্য সেটা সিলেক্ট করে উইন্ডোর ওপরের দিকে Show in player বাটনে ক্লিক করুন (কিবোর্ডে এন্টার কি) ক্লিপটি প্রিভিউ (প্লেয়ার) উইন্ডোতে পাওয়া যাবে। প্লে বাটনে ক্লিক করে ক্লিপটি দেখে নেয়া যাবে।
.          প্রয়োজনিয় ক্লিপগুলি সিলেক্ট করার পর Add and transfer to Bin বাটনে ক্লিক করুন। ভিডিওগুলি বিন চলে আসবে।
(উইন্ডোর ওপরের বাটনগুলির ওপর মাউস পয়েন্টার এনে সেগুলির নাম জেনে নিন)
.          ভিডিওতে যদি অডিও সিডি থেকে মিউজিক ব্যবহার করতে চান তাহলেও একই পদ্ধতিতে অডিও সিডি থেকে নির্দিষ্ট মিউজিট ট্রাক ইমপোর্ট করতে পারেন।

ফায়ারঅয়্যার ব্যবহার করে ক্যাপচার
ভিডিও টেপ থেকে রেকর্ড করার জন্য সরাসরি ইউএসবি থেকে ইমপোর্ট করার সুবিধে পাওয়া যায় না। এজন্য ক্যাপচার করতে হয়। ক্যাপচারের জন্য বর্তমানে ফায়ারঅয়্যার পোর্ট সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। ক্যাপচারের জন্য আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই ফায়ারঅয়্যার পোর্ট বা কার্ড থাকতে হবে।
ক্যাপচারের অপশন ব্যবহারের জন্য প্রথমে আপনাকে ক্যাপচার ডিভাইস বলে দেয়া প্রয়োজন। এজন্য যা করবেন;
.          ক্যামেরাকে (বা ভিসিআরকে) ফায়ারঅয়্যার পোর্টে সংযোগ দিন এবং অন করুন।
.          মেনু থেকে Setting – System Setting – Hardware – Device Preset সিলেক্ট করুন।
.          New বাটনে ক্লিক করুন। আপনার ক্যামেরা সংযোগ ঠিক থাকলে সেটাকে পাওয়া যাবে।
.          ডিভাইসের একটি নাম টাইপ করে দিন। ইচ্ছে করলে পছন্দমত আইকন ব্যবহার করতে পারেন।
.          Next বাটনে ক্লিক করুন। এখানে আপনার ক্যামেরা কিভাবে কানেক্ট করা হয়েছে সেটা বলে দেবেন (এইচডিভির জন্য সাধারনত জেনেরিক এইচডিভি)
.          ভিডিও ফরম্যাট অংশে ভিডিওর ফরম্যাট সিলেক্ট করে দিন।
.          কোন কোডেক ব্যবহার করবেন সেটা সিলেক্ট করে দিন। যদি নিশ্চিত না হন তাহলে ক্যানোপাস এইচকিউ ব্যবহার করুন।
.          Next বাটনে ক্লিক করুন। Apply বাটনে ক্লিক করুন।
.          এখন মেনু থেকে Capture – Select Input Device কমান্ড ব্যবহার করে ডিভাইসটি ব্যবহার করা যাবে।
.          প্লেয়ারের প্লে বাটনে ক্লিক করে প্লে করুন, রেকর্ড বাটনে ক্লিক করে রেকর্ড করুন।
আগামী টিউটোরিয়ালে ফুটেজ ব্যবহার, অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দেয়া, ট্রানজিশন ইত্যাদি উল্লেখ করা হবে


By Uzzal Malake