Showing posts with label Tutorial-Photoshop. Show all posts
Showing posts with label Tutorial-Photoshop. Show all posts

Monday, April 14, 2014

Tutorial-Photoshop-26


হিষ্টোরী ব্যবহার
ফটোশপ টিউটোরিয়াল : কাজ সহজ করতে পারে হিষ্টোরি
হিষ্টোরী (History) বা ইতিহাস  হচ্ছে অতীতে ঘটে যাওয়া ঘটনাফটোশপে হিষ্টোরী হচ্ছে আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়াআপনি একটি ইমেজ ওপেন করার পর বহু পরিবর্তন করেছেনএকসময় মনে হল আগের কোন এক অবস্থা ভাল ছিল, সেখানে ফিরতে চানসেখানে ফেরার পথ হচ্ছে হিষ্টোরীসেখানে জমা রয়েছে আপনি যাকিছু কাজ করেছেন সবইলিষ্ট থেকে পছন্দমত যায়গা সিলেক্ট করুনউল্লেখ করা যেতে পারে ফটোশপে আনডু (Ctrl-Z) কমান্ড শুধুমাত্র সবশেষ কাজটির জন্য কাজ করে

আপনি কোন ইমেজ তৈরী বা ওপেন করার পর যাকিছু কাজ করেছেন সেগুলি জমা রয়েছে হিষ্টোরী প্যানেলেহিষ্টোরী প্যানেল ওপেন করার জন্য;
.          হিষ্টোরী বাটনে ক্লিক করুন
অথবা
.          মেনু থেকে Window – History সিলেক্ট করুন

আপনার করা কাজগুলির তালিকা দেখা যাবেযে কাজ পর্যন্ত রাখতে চান সেখানে ক্লিক করুন

হিষ্টোরীর কাজগুলিকে বলা হয় স্নাপশটআপনি ইচ্ছে করলে আগের স্নাপশট মুছে দিতে পারেন, নতুন স্নাপশট তৈরী করতে পারেন, সেভ করার সময় নিজে থেকে স্নাপশট তৈরী হবে বলে দিতে পারেন
হিষ্টোরী মুছে দেয়ার জন্য;
.          হিষ্টোরী প্যানেল ওপেন করুন
.          ফ্লাইআউট মেনু থেকে Clear History সিলেক্ট করুন

হিষ্টোরীর অন্যান্য অপশন পরিবর্তন করার জন্য
.          হিষ্টোরী প্যানেল ওপেন করুন
.          ফ্লাইআউট মেনু থেকে History Options সিলেক্ট করুন
.          যে অপশনগুলি ব্যবহার করবেন সেগুলিতে টিক চিহ্ন দিন

টিষ্টোরীতে যত বেশি তথ্য জমা হবে আপনার কম্পিউটারের তত বেশি মেমোরী প্রয়োজন হবেহিষ্টোরীতে কতগুলি কমান্ড ধরে রাখবে সেটা নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন প্রিফারেন্স সেটিং থেকে
.          মেনু থেকে সিলেক্ট করুন, Edit – Preferences - Performance
.          অংশে সংখ্যা টাইপ করে দিনএই সংখ্যা ০ থেকে ১০০০ পর্যন্ত হতে পারে


By Uzzal Malake

Tutorial-Photoshop-25


ফটোশপে ওয়াটারমার্ক ব্যবহার

আপনি যখন কোন ছবি ইন্টারনেটে রাখেন তখন আপনি নিশ্চিত বহু মানুষ সেটা ডাউনলোড করবে এবং ব্যবহার করবেছবির ওপর রাইট-ক্লিক করে সেভ করার আগে মানুষ এর পেছনের ব্যক্তির কথা খুব একটা ভাবে নাআপনি আশা করতে পারেন তিনি কোথাও ব্যবহারের সময় সুত্র উল্লেখ করবেন, কিন্তু তিনি নিজেই জানেন না এত পরিমান ছবির কোনটি কোথা থেকে এসেছে




কাজেই আপনার যা করার থাকে তা হচ্ছে ছবির ওপর নিজের পরিচয় দিয়ে দেয়াওয়াটারমার্ক বা জলছাপ অন্তত আপনার পরিচয় কিছুটা হলেও বহন করবেসেটা গতে পারে আপনার নাম, ওয়েবপেজের ঠিকানা কিংবা লোগো

ফটোশপ ব্যবহার করে খুব সহজেই ওয়াটারমার্ক তৈরী করা যায়আপনার মনে হতে পারে প্রতিটি ছবির জন্য এই দীর্ঘ্য কাজগুলি করতে হতে পারে, কিন্তু বাস্তবে একবার করার পর তাকেই বারবার ব্যবহার করে যাবে একশন ব্যবহার করেএজন্য একশন রেকর্ড এবং ব্যবহারের টিউটোরিয়াল দেখুন

.          যে ছবিতে ওয়াটার মার্ক ব্যবহার করতে চান সেটি ওপেন করুন

.          টেক্সট এর জন্য পছন্দসই রং সিলেক্ট করুন

.          সুবিধেজনক ফন্টে ওয়াটারমার্ক হিসেবে যে টেক্সট ব্যবহার করতে চান সেটি টাইপ করুনসাইজ ঠিক করে নিন এবং সুবিধেজনক যায়গায় রাখুন

.          টেক্সটকে থ্রিডি ইফেক্ট দেয়ার জন্য মেনু থেকে Layer – Layer Style – Bevel and Emboss কমান্ড দিন

.          লেয়ার প্যানেল থেকে ব্লেন্ডি এর Normal পরিবর্তে Hard Light ব্যবহার করুন




.          ছবির ফাইলে কপিরাইটের তথ্য দেয়ার জন্য মেনু থেকে File – File Info কমান্ড দিন

.          যাকিছু টেক্সট ব্যবহার করতে চান টাইপ করে দিন

.          Flatten Image কমান্ড দিয়ে লেয়ারগুলি একসাথে করুন



আপনার কপিরাইট করা ইমেজ তৈরী

আপনি ওয়াটামার্ক হিসেবে লেখাকে এক কোনে ব্যবহার করবেন, নাকি পুরো ইমেজের ওপর বড় করে ব্যবহারবেন নাকি লোগো ব্যবহার করবেন সেটা আপনার ইচ্ছেতবে যাই ব্যবহার করুন না কেন, মুল ইমেজের সৌন্দর্য্য রক্ষা করে করাই ভাল


By Uzzal Malake

Tutorial-Photoshop-24


ফটোশপে এনিমেটেড জিফ ফাইল তৈরী
ওয়েব পেজে স্থির ছবির তুলনায় নড়াচড়া করা ছবি বেশি দৃষ্টি আকর্ষন করে একথা সকলেই জানাযারা ওয়েব পেজে বিজ্ঞাপন দেন তাদের কাছেও সেকারনেই এনিমেটেড বিজ্ঞাপন বেশি পছন্দওয়েবে দুধরনের এনিমেটেড বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা হয়, ফ্লাশ ভিত্তিক এবং এনিমেটেড জিফফ্লাশ এনিমেশনের জন্য ব্যবহার করবেন ফ্লাশ অথবা অন্য এনিমেশন সফটঅয়্যারকাজ করতে হবে এনিমেশনের যে নিয়ম সেই নিয়মেইআর জিফ এনিমেশন তৈরী করে নিতে পারেন ফটোশপেই

প্রথমে একটু জেনে নেয়া প্রয়োজন জিফ এনিমেশন কিসাধারন জেপেগ (JPG, JPEG) ইমেজ ফরম্যাটের মত জিফ (GIF) ইমেজ ফরম্যাটও নিশ্চয়ই দেখেছেনএনিমেটেড জিফ বিশেষ ধরনের জিফ ফাইল যেখানে ভিডিও ফাইলের মত একাধিক ফ্রেম থাকেএই ফ্রেমগুলিতে যাকিছু পরিবর্তন থাকবে জিফ এনিমেশন দেখার সময় তাকেই চলমান ভিডিও বা এনিমেশন মনে হবে
ফটোশপে কাজটি করার সাধারন ধারনা হচ্ছে, একেকটি ফ্রেমকে একেটি লেয়ারে রাখবেনএক লেয়ার থেকে আরেক লেয়ারের জন্য টুইন কমান্ড ব্যবহার করবেন (যেমন টেক্সট এক যায়গা থেকে আরেক যায়গায় সরে যাওয়া, কিংবা রং পরিবর্তন হওয়া)এরপর তাকে সেভ করবেন এনিমেটেড জিফ হিসেবেএকাজে সহায়তা করার জন্য এনিমেশন প্যানেল (টাইমলাইন) নামে বিশেষ ব্যবস্থাএকে ভিডিও এডিটিং কিংবা এনিমেশনের টাইমলাইনের সাথে তুলনা করতে পারেন

ওয়ার্কস্পেস
ফটোশপে বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য ইউজার ইন্টারফেসকে বিভিন্নরকমভাবে ব্যবহারের ব্যবস্থা রয়েছেএনিমেশন কাজের জন্য মোশান ওয়ার্কস্পেস ব্যবহার করলে কাজ করা সহজ হবে
·        মোশান ওয়ার্কস্পেস পাওয়ার জন্য মেনু থেকে Window – Workspace – Motion কমান্ড দিন

এনিমেশন তৈরী
এখানে একটি এনিমেটেড টেক্সট বাটন তৈরী করা দেখানো হচ্ছে যা নির্দিষ্ট সময় পরপর রং পরিবর্তণ করবেহলুদ এবং লাল রয়ের এই নেক্সট বাটন তৈরীর জন্য যা করবেন;
.          সুবিধেজনক মাপের একটি ইমেজ তৈরী করুন
.          লেখাটি লিখুন এবং তাকে হলুদ রঙে রাখুন
.          লেয়ারটি ডুপ্লিকেট করে আরেকটি লেয়ার তৈরী করুন, এর রং পরিবর্তন করে লাল করুন

এনিমেশনের দৈর্ঘ্য ঠিক করুন
.          এনিমেশনের জন কতগুলি ফ্রেম ব্যবহৃত হবে বলে দেয়ার জন্য টাইমলাইনের শুরুতে এবং শেষে এবং নামে দুটি মার্কার রয়েছেশেষের মার্কারটি ড্রাগ করে যেখানে এনিমেশন শেষ হবে সেখানে আনুন

কোন লেয়ার কখন দেখা যাবে ঠিক করুন
.          প্রতিটি লেয়ারের শুরু এবং শেষ প্রান্ত ড্রাগ করে  সেই লেয়ার দেখার সময় ঠিক করে দিনউদাহরনে হলুদ যেখানে শেষ হবে সেখান থেকে লাল লেয়ারটি শুরু কবে
.          এখানে শুধুমাত্র টেক্সট ব্যবহার করা হলেও আপনি ছবি ব্যবহার করে এনিমেশন তৈরী করতে পারেন

এনিমেট করুন
.          প্রতিটি লেয়ারের জন্য পৃথকভাবে Position, Opacity, Style, Text Warp এই বিষয়গুলি পরিবর্তন করে এনিমেট করা যাবেছোট থেকে বড় করা, বাইরে থেকে ভেতরে আসা, ক্রমাম্বয়ে অষ্পষ্ট থেকে স্পষ্ট হওয়া ইত্যাদি ব্যবহার করে এনিমেশন তৈরী করুন

এনিমেশন প্লে করে দেখুন
.          টাইমলাইনের নিচে প্লে বাটন ব্যবহার করে এনিমেশনটি প্লে করে দেখুন

এনিমেটেশন ফাইল তৈরী করুন
.          সবকিছু ঠিক থাকলে টাইমলাইনের নিচে ডানদিকে Convert to frame animation ক্লিক করুন
.          সেভ করার জন্য মেনু থেকে File – Save for Web & Devices কমান্ড দিন এবং জিফ প্রিসেট সিলেক্ট করুন

আপনার এনিমেশন কতটা ভাল হবে নির্ভর করে আপনার লেয়ারগুলির ওপরএনিমেশনের বিষয়টি তুলনামুলক সহজইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে এনিমেশন দেখে ভাল এনিমেশনের ধারনা পেতে পারেন
এই টিউটোরিয়ালে ফটোশপ সিএস ৫ ব্যবহার করা হয়েছেঅন্য ভার্শনে কিছুটা ভিন্নতা থাকতে পারে


By Uzzal Malake

Tutorial-Photoshop-23



ফটোশপ টিউটোরিয়াল : ট্রানসফরম

ফটোশপে কাজ করার সময় আপনার প্রয়োজন হয় ইমেজ অথবা ইমেজের কোন লেয়ারকে এক যায়গা থেকে আরেক যায়গায় সরানো, বড় কিংবা ছোট করা, ঘুরানো ইত্যাদিএই টিউটোরিয়ালে কাজগুলি কিভাবে করবেন জানানো হচ্ছে



এখানে একটি লেয়ারে ইমেজ, আরেক লেয়ারে লোগো এবং দুটি লেয়ারে টেক্সট ব্যবহার করা হয়েছে





লেয়ার সরানো

লেয়ারকে সরানো জন্য টুলবক্সে Move Tool নামে একটি টুল রয়েছে (একেবারে শুরুতে)এছাড়া অন্য টুল সিলেক্ট করা অবস্থায় কিবোর্ডে Ctrl কি চেপে যে কোনসময় টুল ব্যবহার করা যায়

.          লোগো লেয়ারটি বর্তমান যায়গা থেকে সরিয়ে পছন্দমত যায়গায় রাখার জন্য, লেয়ার প্যানেলে লেয়ারটি সিলেক্ট করুন

.          টুলবক্সে সিলেক্ট করুন এবং ড্রাগ করে লোগোকে সরান

অথবা

.          যে কোন টুল সিলেক্ট করা অবস্থায় কিবোর্ডে Ctrl চেপে লোগোটি সরান



লেয়ার বড়-ছোট করা

.          লেয়ারকে সঠিক মাপে আনার জন্য বড় কিংবা ছোট করা প্রয়োজন হতে পারেএজন্য মেনু থেকে Edit – Transform – Scale কমান্ড দিন

.          লেয়ারের চারিদিকে হ্যান্ডলার পাওয়া যাবেহ্যান্ডলার ব্যবহার করে বড় কিংবা ছোট করুন

.          দৈর্ঘ্য-প্রস্থের অনুপাত ঠিক রেখে বড় কিংবা ছোট করার জন্য কিবোর্ডে Shift চেপে ধরুন





লেয়ার ঘুরানো

.          লেয়ারকে নির্দিস্ট কোনে ঘুরানোর জন্য Edit – Transform – Rotate কমান্ড দিন

.          হ্যান্ডলার ব্যবহার করে ঘুরান

.          কিবোর্ডে Shift চেপে ঠিক ১৫ ডিগ্রী কৌনিক মানে ঘুরানো যাবে

.          ১৮০ ডিগ্রী ঘুরানোর জন্য মেনু থেকে Edit – Transform – Rotate 180 কমান্ড দিন

.          ঘড়ির কাটার দিকে ৯০ ডিগ্রী ঘুরানোর জন্য Edit – Transform – Rotate 90 CW কমান্ড দিন

.          ঘড়ির কাটার বিপরীত দিকে ঘুরানোর জন্য Edit – Transform – Rotate 90 CCW কমান্ড দিন



লেয়ার বাকানো

কখনো কখনো লেয়ারকে একদিকে ঠিক রেখে আরেকদিকে বাকানো প্রয়োজন হতে পারে

.          মেনু থেকে কমান্ড Edit – Transform – Skew দিন

.          যেদিকে বাকা করতে চান সেদিকের হ্যান্ডলার ব্যবহার করুন



লেয়ার উল্টানো

কখনো কখনো লেয়ারকে পাশাপাশি বা উপর-নিচে উল্টানো প্রয়োজন হয়

.          লেয়ারকে পাশাপাশি উল্টানোর জন্য Edit – Transform – Flip Horizontal কমান্ড দিন

.          লেয়ারকে উপর-নিচে উল্টানোর জন্য Edit – Transform – Flip Vertical কমান্ড দিন

উদাহরনের ছবিতে FLIP VERTICAL লেয়ারটি ডুপ্লিকেট করে উল্টানো হয়েছে, সরানো হয়েছে এবং রং পরিবর্তন করা হয়েছে





একই পরিবর্তন আবারো করা

.          এই মেনু থেকে যে পরিবর্তণ করা হয়েছে ঠিক সেই পরিবর্তন সেই পরিমান করার জন্য মেনু থেকে Edit – Tansform – Again কমান্ড দিন

.          এক লেয়ারে পরিবর্তন করার পর সেই একই পরিবর্তন অন্য লেয়ারে ব্যবহারের জন্য এই পদ্ধতি অত্যন্ত কার্যকর



পারসপেকটিভ ঠিক রেখে বাকানো

.          কোন বস্তু কাছে বড় দেখা যায়, দুরের দিকে ছোট দেখা যায়এধরনের পারস্পেকটিভ ইফেক্ট দেয়ার জন্য মেনু থেকে Edit – Transform – Perspective কমান্ড দিন

.          হ্যান্ডলার ব্যবহার করে পরিবর্তন করে দেখুন



ওয়ার্প

বিটম্যাপ ইমেজকে যে কোন যায়গায় ক্লিক করে যে কোনদিকে সরিয়ে পরিবর্তন করা যায়পাশের যায়গাগুলি তারসাথে মানিয়ে পরিবর্তন করে নেবে

.          মেনু থেকে Edit – Transform – Warp কমান্ড দিনএকটি গ্রীড পাওয়া যাবে

.          গ্রীডের বিভিন্ন স্থানে ড্রাগ করে পরিবর্তন লক্ষ্য করুন



ফ্রি ট্রান্সফরম

.          লেয়ারের চারিদিকের হ্যান্ডলার ব্যবহার করে বড়-ছোট কিংবা ঘুরানোর কাজ করার জন্য Edit – Free Transform কমান্ড দিন

.          লক্ষ্য করুন, পয়েন্টারকে হ্যান্ডলারের ওপর আনলে বড়-ছোট করা যাবে

.          পয়েন্টারকে হ্যান্ডলারের বাইরে রাখলে ঘুরানোর কাজ করা যাবে


By Uzzal Malake

Tutorial-Photoshop-22


ছবির ফ্রেম তৈরী
ফটোশপ টিউটোরিয়াল : ছবির নিজস্ব ফ্রেম তৈরী
ডিজিটাল ফটোগ্রাফের চারিদিকে দৃষ্টিনন্দন ফ্রেম ব্যবহার করে তার সৌন্দর্য বাড়ানো যায় অনেকখানিবিশেষভাবে এই কাজের জন্যই সফটঅয়্যার এবং প্লাগইন রয়েছেকিন্তু একবার দেখেই কি বলে দেয়া যায় না সেটা কোন সফটঅয়্যার ব্যবহার করে তৈরী!

কেমন হয় যদি ফটোশপে একেবারে নিজস্ব ফ্রেম তৈরী নেয়া যায়কাজটি কিভাবে করবেন জেনে নিন


.          File – New কমান্ড দিয়ে প্রয়োজনীয় মাপের একটি RGB ডকুমেন্ট তৈরী করুন
.          ব্যাকগ্রাউন্ড লেয়ারকে সাধারন লেয়ারে পরিনত করুন (লেয়ার প্যানেলে ডাবল-ক্লিক করে)লেয়ারকে Edit – Fill কমান্ড ব্যবহারে ৫০% গ্রে ব্যবহার করে ফিল করুন

নতুন একটি লেয়ার তৈরী করুন, সাদা ফিল করুন এবং তাকে ছোট করে (অথবা পাশে বাদ দিয়ে) ছবির মত করুন
.          New layer আইকনে ক্লিক করে এদের ওপরে নতুন আরেকটি লেয়ার তৈরী করুনযে কোন একটি কোনে ছবির মত একটি অংশ সিলেক্ট করুনএকে কপি করে বাকি কোনগুলিতে ব্যবহার করা হবে, কাজেই একে দুপাশ থেকে ঠিক মাঝখানে রাখুন
.          কালার প্যালেটে ফটোশপের ডিফল্ট সাদা-কালো রং সিলেক্ট নিশ্চিত করুন
.          মেনু থেকে Filer – Render – Cloud কমান্ড দিন
.          Smug tool (Blur tool এর সাথে) ব্যবহার করে ইচ্ছেমত একে যান

    পছন্দমত একটি ডিজাইন পাওয়ার পর লেয়ার প্যানেলে রাইট-ক্লিক করে ডুপ্লিকেট করুন এবং Edit – Transform – Flip Horizontal/Vertical কমান্ড দিয়ে চার কোনে ব্যবহার করুন
.          লেয়ারগুলিকে মার্জ করে একটি লেয়ারে পরিনত করুন (সিফট ক্লিক করে সবগুলি সিলেক্ট করার পর Ctrl-E)

.          মেনু থেকে Filter – Render – Lighting effect কমান্ড দিন এবং পছন্দমত লাইটং ইফেক্ট ব্যবহার করুনGloss, Material ইত্যাদি পরিবর্তন করে ধাতব বা কাঠের ফ্রেম বুঝানো সম্ভব
.          আরো অন্যান্য ফিল্টার ব্যবহার করে নানারকম পরিবর্তন করে দেখতে পারেন

চেষ্টা করলে আপনি নিজেই তৈরী করে নিতে পারেন উদাহরনের ছবির মত ফ্রেম


By Uzzal Malake

Tutorial-Photoshop-21


ফটোশপ প্লাগইন, টোপাজ ডি-নয়েজ ব্যবহার
ফটোশপ টিউটোরিয়াল : ফটোগ্রাফের নয়েজ দুর করুন টোপাজ ডি-নয়েজ ব্যবহার করে
আপনি হয়ত লক্ষ করেছেন পেশাদার ফটোগ্রাফারদের ছবি একেবারে ঝকঝকে স্পষ্ট, তুলনায় আপনার উঠানো ছবি অষ্পষ্টপ্রফেশনাল ফটোগ্রাফাররা একদিকে যেমন দামী ক্যামেরা ব্যবহার করেন অন্যদিকে ছবি উঠানোর পর তাকে সফটঅয়্যার ব্যবহার করে ঠিক করে নেন
ফটোগ্রাফে নয়েজ তৈরী হয় বিভিন্ন কারনেসবচেয়ে বড় কারন অবশ্যই কম আলো এবং বেশি মানের ISO ব্যবহারনয়েজের ফলে ছবি অষ্পষ্ট দেখায় এবং ছোট ছোট বিন্দু দেখা যায়ফটোশপ এবং অন্যান্য সফটঅয়্যার ব্যবহার করে এই নয়েজ দুর করা যায়এধরনের একটি সফটঅয়্যার Topaz Denoiseফটোশপের (লাইটরুম) প্লাগইন হিসেবে এটা ব্যবহার করা যায়

আপনি হয়ত লক্ষ্য করেছেন ফটোশপে ব্লার ব্যবহার করে নয়েজ দুর করা যায়ফল হিসেবে এতে ছবি ঝাপসা দেখায়ডি-নয়েজ একদিকে ব্লার অন্যদিকে শার্পনেস দুটিই ঠিক রাখেনির্মাতার বক্তব্য, তাদের বিশেষ প্রযুক্তি শুধু নয়েজ দুর করে না, সেইসাথে আড়ালে থাকা ডিটেল বের করে আনে
ডি-নয়েজ ব্যবহার করা খুবই সহজইনষ্টল করলে একে ফটোশপের ফিল্টার মেনুতে পাওয়া যাবেযে ইমেজের নয়েজ দুর করতে চান সেটা ওপেন করে ফিল্টার প্রয়োগ করুন
ডি-নয়েজ স্ক্রীনের বামদিকে রয়েছে কয়েকটি প্রিসেটযে কোনটি সিলেক্ট করলে তার প্রিভিউ দেখা যাবেইমেজের ওপর মাউস চেপে ধরলে মুল ইমেজ দেখা যাবে, কাজেই খুব সহজেই ফিল্টারের প্রভাব যাচাই করা যাবে
ডানদিকে রয়েছে এর বিভিন্ন প্যারামিটার পরিবর্তনের ব্যবস্থাস্লাইডার পরিবর্তন করে ডি-নয়েজের পরিমান, স্যাডো, হাইলাইট কিংবা রেড-ব্লু  ইত্যাদিকে পৃথকভাবে এডজাষ্ট করা যাবে
এখানে পরিবর্তন করে তাকে প্রিসেট হিসেবে সেভ করে রাখতে পারেন এবং পরবর্তীতে অন্য ইমেজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেনপ্রিসেট সেভ করার জন্য প্রিসেট লিষ্টের নিচের সেভ বাটনে ক্লিক করুন
ডি-নয়েজ এর সাথে একটি পিডিএফ ফরম্যাটের ইউজার গাইড দেয়া হয়এটা ব্যবহারের জন্য প্রিভিউ উইন্ডোর নিচে মেনু লেখা অংশে ক্লিক করুন এবং ইউজার হাইড সিলেক্ট করুন
এছাড়া এখান থেকে তাদের ওয়েব সাইটের টিউটোরিয়ালও ব্যবহার করা যাবে


By Uzzal Malake

Tutorial-Photoshop-20


টাক মাথায় চুল গজানো
ফটোশপ টিউটোরিয়াল : টাক মাথায় চুল গজান
অন্যের মাথায় টাক দেখে আনন্দ পেলেও নিজের মাথায় টাক দেখতে পছন্দ করেন না কেউইটাক মাথায় চুল গজানোর বিজ্ঞাপন দেখে বহু টাকা খরচ করে তেল কেনেনটাক মাথার তাক লাগানো সমাধান বিজ্ঞাপন দেখে কেউ কেউ বহু টাকা খরচ করে দোকানে গিয়ে আঠা দিয়ে চুল লাগানএত কষ্ট করার প্রয়োজন নেই, ফটোশপে খুব সহজেই টাক মাথায় চুল গজাতে পারেনঅবশ্য সত্যিকারের মাথায় না, টাকমাথার ছবিতে

এজন্য অবশ্যই আপনার দুটি ছবি প্রয়োজন হবেএকটি যে ছবিতে পরিবর্তন করবেন, আরেকটি পছন্দমত চুলঅলা মাথার চবিছবিদুটি একই কোনে, একই ধরনের আলোতে হলে সুবিধে হবে
.          যে ছবিতে পরিবর্তন করতে চান তাকে ওপেন করুন
.          চুলের ছবিটি আরেকটি লেয়ারে আনুন এবং মাস্ক, সিলেকশন অথবা সুবিধেজনক যে কোন পদ্ধতিতে চুলটুকু সিলেক্ট করে পৃথক করুনচুল ছাড়া বাকি অংশ মুছে দিন
.          চুলকে মাথার ওপর সঠিক যায়গায় আনুন এবং প্রয়োজনে স্কেল পরিবর্তন করে নিন
.          মেনু থেকে Edit – Transform – Warp কমান্ড দিয়ে প্রয়োজনে বিভিন্ন অংশকে যায়গামত ঠিকভাবে বসান

      দুটি লেয়ারের টোন একই পর্যায়ে আনার জন্য মেনু থেকে Image – Adjustments – Match Color কমান্ড দিন এবং স্লাইডার ব্যবহার করে দুটি লেয়ারে রং একই লেভেলে আনুন
.          চুলের ধারগুলিতে সমস্যা থাকলে চিকন ব্রাসের সাহায্যে ঠিক করে নিন
.          যে ফরম্যাটে সেভ করতে চান সেই ফরম্যাটে সেভ করুন

যত নিখুতভাবে চুলকে পৃথক করতে পারবেন কাজের ফল তত ভাল হবে

By Uzzal Malake

Tutorial-Photoshop-19


ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া
ফটোশপ টিউটোরিয়াল : ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া
বিভিন্ন কারনে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া প্রয়োজন হয়হয়ত ঘরের মধ্যে উঠানো ছবিকে বাগানে দেখাতে চান কিংবা একাধিক ছবিকে একসাথে করে একটি ইমেজ করতে চান ইত্যাদিইন্টারনেটে আউটসোর্সিং কাজের সময় গ্রাফিক ডিজাইন কাজের একটি বড় চাহিদা হচ্ছে ইমেজ থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া

ফটোশপে একাজ করার অনেকগুলি পদ্ধতি রয়েছেএকটি সহজ পদ্ধতি হচ্ছে কুইক মাস্ক মোড ব্যবহার করা
.          যে যায়গাটুকু রাখতে চান (অথবা বাদ দিতে চান) সে যায়গা ল্যাসো টুল দিয়ে মোটামুটি সিলেক্ট করে নিন
.          মেনু থেকে কমান্ড দিন, Select – Edit in Quick Mask Mode
সিলেক্ট করা অংশ এবং সিলেক্ট না করা অংশ পৃথক রঙে দেখা যাবে

   ব্রাস টুল সিলেক্ট করুন এবং প্যালেটে সাদা-কালো রং সিলেক্ট করুনসাদা রং দিয়ে পেইন্ট করলে সিলেকশনের সাথে যোগ হবে এবং কালো রং দিয়ে পেইন্ট করলে সিলেকশন থেকে বাদ যাবেসাবধানে সিলেকশনের ধারগুলো ঠিক করে নিন
.          ঠিকভাবে পেইন্ট করা হলে Select – Edit in Quick Mask Mode কমান্ড দিয়ে কুইক মাস্ক মোড থেকে বাইরে আসুনসাধারন সিলেকশন পাওয়া যাবে
.          প্রয়োজনে Inverse Selection কমান্ড দিন এবং ডিলিট কমান্ড দিন
.          ইচ্ছে করলে নিচের লেয়ারে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে অন্য ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন

সহজে ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়ার জন্য এই পদ্ধতি কার্যকরকখনো কখনো এই পদ্ধতিতে কাজ করা সম্ভব হয় নাযেমন চুলের যায়গাগুলিতে সমস্যা থেকে যায়এজন্য আরো নিখুত কাজের জন্য পাথ ব্যবহার করা হয়এছাড়া মাস্ক করার জন্য কিছু প্লাগ-ইনও রয়েছে
পাথ ব্যবহারের টিউটোরিয়াল
ফটোশপ টিউটোরিয়াল : পাথ ব্যবহার
ফটোশপ মুলত বিটম্যাপ (রাষ্টার) ইমেজ নিয়ে কাজ করলেও ভেক্টর ব্যবহারের সুযোগ রয়েছেবিটম্যাপ এবং ভেক্টরের পার্থক্য হচ্ছে বিটম্যাপ ইমেজ ছোট ছোট বিন্দু (পিক্সেল) দিয়ে তৈরীকোন ইমেজকে খুব বড় করলে (জুম) পিক্সেলগুলি দেখা যায়যে কারনে ছোট ছবিকে বড় করলে ছবির মান নষ্ট হয়অন্যদিকে ভেক্টর ইমেজ গানিতিক হিসেবে তৈরীযেকারনে বড়-ছোট যাই করা হোক না কেন সবসময় নিখুত থাকেসাধারনভাবে ফটোশপ বিটম্যাপের জন্য ইলাষ্ট্রেটর ভেক্টরের জন্য এটাই ধরে নেয়া হয়ফটোশপকে ব্যবহার করা যায় ভেক্টর এবং বিটম্যাপের হাইব্রিড হিসেবে

ফটোশপে একে বলা হয় পাথঅন্যান্য ড্রইং সফটঅয়্যারের মত পেন টুল ব্যবহার করে পাথ তৈরী করা যায়, আবার সাধারন সিলেকশন থেকেও পাথ তৈরী করা যায়আবার উল্টোভাবে যদি পেন টুল ব্যবহারে দক্ষ হন তাহলে পাথ তৈরী করে  নিখুতভাবে সিলেকশনের কাজ করতে পারেন
সিলেকশন থেকে পাথ তৈরী
.          ফটোশপের যে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে ইমেজের নির্দিস্ট অংশ সিলেক্ট করুন
.          Paths প্যানেল ওপেন করুন
.          Alt চেপে ধরে Make Work Path ক্লিক করুন০.৫ অথবা ১ পিক্সেল ব্যবহার করুন
.          পেন টুল ব্যবহার করে বিভিন্ন এ্যাংকর পয়েন্ট সরিয়ে সিলেকশনকে নিখুত করুন
.          পাথকে পুনরায় সিলেকশনের পরিনত করার জন্য পাথ প্যানেলে রাইট-ক্লিক করে Make selection সিলেক্ট করুন
একবার পাথ তৈরী পর তাকে ভেক্টর হিসেবে সহজে নির্দিস্ট মাপে আনা সম্ভববিশেষ করে কম রেজ্যুলুশনের ইমেজ সিলেক্ট করার সময় (ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়ার জন্য) এই পদ্ধতি প্রয়োজন হয়

পেন টুল ব্যবহার করে পাথ তৈরী
.          একটি নতুন ডকুমেন্ট তৈরী করুন
.          পেন টুল সিলেক্ট করুন
.          ডকুমেন্টে ক্লিক করে একটি এ্যাংকর পয়েন্ট তৈরী করুন
.          আরেক যায়গায় ক্লিক করে আরেকটি এ্যাংকর পয়েন্ট তৈরী করুনপয়েন্টদুটি একটি সরলরেখা দিয়ে যুক্ত পাওয়া যাবে
.          আরেক যায়গায় আরেকটি পয়েন্ট তৈরী করুন এবং ড্রাগ করুনসরলরেখার বদলে বাকা রেখা পাওয়া যাবেদুপাশে দুটি হ্যান্ডলার পাওয়া যাবে যা ব্যবহার করে বাকানোর পরিমান নিয়ন্ত্রন করা যাবেহ্যান্ডলার বড় বা ছোট করে এই বাকানোর কাজ নিয়ন্ত্রন করা যাবে
.          শুরুর এ্যাংকর পয়েন্টে মাউস আনলে একটি বৃত্ত দেখা যাবেসেখানে ক্লিক করলে একটি ক্লোজ সেপ তৈরী হবে
এ্যাংকর পয়েন্ট দুধরনের হয়একটি ষ্ট্রেট পয়েন্ট, যা আগের পয়েন্টের একই দিকে যায়, অপরটি কার্ভ পয়েন্ট যা আগের পয়েন্টের বিপরীত দিকে যায়

নতুন পয়েন্ট তৈরী, পয়েন্ট মুছে দেয়া, পয়েন্ট পরিবর্তন
পেন টুলে মোট ৫টি টুল রয়েছেঅন্যান্য টুলের মত সেখানে মাউস চেপে ধরে যে কোনটি ব্যবহার করা যাবে
.          পাথের ওপর নতুন পয়েন্ট তৈরীর জন্য Add Anchor point tool ব্যবহার করুন
.          কোন পয়েন্ট মুছে দেয়ার জন্য Delete Anchor Point Tool ব্যবহার করুন
.          ষ্ট্রেট পয়েন্ট এবং কার্ভ পয়েন্ট একটি থেকে অপরটিতে পরিবর্তনের জন্য Convert Point Tool টুল ব্যবহার করুন

পাথ সিলেকশন
পাথ সিলেকশন এবং পরিবর্তনের জন্য পৃথক আরেকটি সিলেকশন টুল রয়েছেএখানে রয়েছে দুটি টুলপুরো পাথ সিলেক্ট করার জন্য ব্যবহার করুননির্দিস্ট এ্যাংকর পয়েন্ট সিলেক্ট করার জন্য ব্যবহার করুন

ষ্ট্রোক পাথ
পাথ ব্যবহার করে ড্রইং করার পর সেই পাথকে নির্দিস্ট ষ্ট্রোক ব্যবহার করতে পারেন
.          পাথ প্যানেলে রাইট-ক্লিক করে Strike Path সিলেক্ট করুন
.          ষ্ট্রোকের জন্য ব্রাস বা অন্য টুল সিলেক্ট করুন

ক্লিপিং পাথ
ক্লিপিং পাথ হচ্ছে ইমেজের নির্দিস্ট অংশকে ব্যবহারের জন্য পৃথক করে দেয়াসাধারনত মেজমেকিং সফটঅয়্যারে এর প্রয়োজন হয়যেমন ইন-ডিজাইনে একটি ছবি ইমপোর্ট করলে একজন ব্যক্তির চতুস্কোন ছবির চারিদিকে টেক্সট ব্যবহার করতে পারেনক্লিপিং মাস্ক ব্যবহার করে তার শরীর ঘেসে টেক্সট ব্যবহার করা যাবে
.          ইমেজের জন্য পাথ তৈরী করুন
.          পাথ প্যানেলে ডাবল-ক্লিক করে একটি নাম টাইপ করে দিন
.          পাথ অপশন বাটনে ক্লিক করুন এবং Clipping Path সিলেক্ট করুন

ইলাষ্ট্রেটরে জন্য ক্লিপিং পাথ এক্সপোর্ট করা
পাথসহ ফাইল সেভ করলেই ইলাষ্ট্রেটরে ক্লিপিং পাথ পাওয়া যাবে নাএজন্য
.          File – Export – Paths of Illustrator কমান্ড দিন
.          ফাইলের লোকেশন এবং নাম দিন


By Uzzal Malake